শিক্ষক

শিক্ষা / শিক্ষক (নভেম্বর ২০১৫)

রেজওয়ানা আলী তনিমা
  • ৭৬
১।

জ্ঞান হবার পরে থেকেই দেখে আসছি রহিমাবুকে।আমাদের গ্রামের মেয়ে। ভালো ঘরের। অভাবে পড়ে আমাদের বাসায় থাকতো। কাজ টাজ করতো।আমরা ডাকতাম রহিবু। রহিবুর বয়স কম ছিল, বেশ সুন্দরীও ছিল। গায়ের রং কাঁচা হলুদের মত, ছিপছিপে লম্বা অত রূপসী হরবখত পালিশ মারা বড় ঘরের মেয়েদের মধ্যেও বেশী দেখা যায় না। কাজে কর্মে অতি নিপুন। তবু কপাল যার পোড়ে তার এ সমস্ত কোন কাজে আসে না। রহিবুকে স্বামী নেয় নি । বরং অমন মেয়ের সোনার অঙ্গেই যৌতুকলোভী লোকটা ছ্যাঁকা দিয়ে দিয়ে দাগ ফেলে দিয়েছিল। তা বলে তালাকও দেয়নি। উল্টো ভলো পণে আবার বিয়ে করেছে।সেটা কবেকার কথা জানি না। ছোট বলে সেসময় আমাদের সাথে এসবের কোন আলাপ কেউ করে নি, পরে জেনেছি। রহিবু রূপে গুণে পৃথিবী আলো করতে পারতো, তবু স্বামীর ঘরের রত্ন হতে পারলো না। তবে আমাদের জীবনকে সে সব অর্থে ভরিয়ে রেখেছিল। আমরা ছিলাম দুই ভাই -আমি রুকু আর ত্বকীএবং বোন, এশা। তিনটাই ছিলাম দস্যু । ছোটজন হওয়ার পরে মায়ের শরীর ভেঙে পড়ে। তখন ঘরের কাজ থেকে আমাদের দেখাশোনা সব রহিবুর দ্বায়িত্ব। আগেই বলেছি আমরা বেশ বাঁদর ছিলাম। খুব মারামারি করতাম। এখন যখন বড় হয়েছি মা -বাবার রেখে যাওয়া বিষয়সম্পত্তির নিয়ে আমাদের যে বিরোধ এটা অমন মারামারি ছিলো না। ও ছিল একটা খেলা। লাগলে ঘরের বালিশ পাশবালিশ , কুশন এইসব হতো আমাদের অস্ত্র । একনিমিষে গোছানো ঘর জঙ্গল হয়ে উঠতো। গৃহশান্তি বজায় রাখতে রহিবু আমাদের তিনটাকে তিনখানা শ্লেট হাতে দিতেন , তাতে একই অক্ষর লেখা থাকতো। তিনজনের মধ্যে যে প্রথমে খুব নিঁখুত ভাবে ওটা রপ্ত করতে পারতো তাকে প্রিয় একটা কিছু রাতে খাবারে বানিয়ে দেয়া হতো। এই তেমন কিছু না হয়ত একটা অমলেট। কিংবা আমাদের বরাদ্দ থেকে একটি বেশী লজেন্স শুধু তার জন্য। ফাইভ পাশ রহিবু আমাদের ছড়া শিখাতো, বইটই পড়ে শোনাতো।তাই স্কুলে ভর্তির সময় খুব সহজেই আমরা উতরে যাই। আমি তো রীতিমত ডাবল প্রমোশন পেয়ে সরাসরি ওয়ানে ভর্তি হয়েছিলাম। এভাবে রহিবুই হয়ে ওঠে আমাদের তিনভাইবোনের জীবনের প্রথম শিক্ষক।

২।
স্কুলে যাবার পরে হঠাৎ আমার দুনিয়াটা হয়ে গেল মস্ত বড়। অন্তত তখন আমার তাই মনে হয়েছিল।পরিচয় হলো জগতের সাথে ।বেশ ভালো ছাত্র ছিলাম। তবু স্কুল ভালো লাগতো না। প্রতিটা ক্লাস একই রকম বিরক্তিকর। স্যারেরা তখন বেত ব্যবহার করতেন । সেই ভয়ে পড়া করে রাখতাম, পরীক্ষায় ভালোভাবে পারও হতাম। কিন্তু আমাদের সাদামাটা বইগুলোতে শিশুদের আকৃষ্ট করার মতো কিছুই ছিলো না।কুদ্দুস স্যার অংক কষতে দিয়ে পা তুলে ঘুমাতেন। রীতিমত নাক ডেকে। কাইয়ুম স্যার বাংলা পড়াতেন। এই সাবজেক্টে তার লিখে দেওয়া উত্তর সোজা মুখস্থ করতে হতো , বোঝাবুঝির কোন বালাই নেই। পড়া জিনিসটা যে কত আকর্ষণীয় হতে পারে আর সেটা শুধু বরকত স্যারকে দেখার পরে বুঝেছিলাম। বিজ্ঞান পড়াতেন । মফস্বলের ছোট স্কুল , তখনও কলেজ হয়নি। ল্যাবের বালাই ছিল না। আমরা অত উপরের ক্লাসেও উঠিনি। ছোটখাট আশেপাশে যা পাওয়া তাই তিনি নিয়ে আসতেন বইয়ে কথাগুলোর সাথে যাতে আমরা রিলেট করতে পারি।এমনকি ব্যাঙও ধরে নিয়ে এসেছিলেন একদিন। কিছু যন্ত্রপাতির কালেকশন তাঁর ছিলো। কিভাবে জোগাড় করেছিলেন কে জানে। উনি শুধু দেখাতেন না, দেখার আগ্রহে মনকে জাগিয়ে তুলতে জানতেন।কত কিছু যে শিখেছিলাম তাঁর কাছ থেকে। ভালো ছাত্র বলে বিশেষ প্রিয় ছিলাম। আমি আজকের বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ও প্রফেসর ড শফী হবার পিছনে কেউ জানে না তার অবদানই সবচেয়ে বেশি। স্যার যে শুধু পড়াতেন ভালো তাই না, ব্যক্তিত্বে চরিত্রেও তিনি ছিলেন আদর্শ।এই জিনিস অত সহজে দেয়া নেয়া যায় না।আমরাও তাই এই গুণে অতটা গুণান্বিত হতে পারিনি। ভালোমতো খেতে না পাওয়া শীর্ণ দেহে, মাথায় কাঁচাপাকা চুল, গায়ে সারাবছর আধময়লা পাঞ্জাবি আর চিরসঙ্গী লম্বা বাটের কালো ছাতাখানা। তবু তো ডিসি সাহেবের ছেলে যখন কম নম্বরে ফেল করেছিল তাকে একটা নাম্বারও বেশি দেবার কথায় তাঁকে রাজি করানো যায়নি।

৩।
এই শিশুকালের স্মৃতিমাখা অজায়গায় আবার আমি অনেক দিন পরে এসেছি। আসার ইচ্ছা তেমন ছিলনা তবু যে এলাম কারণ অবশ্য ঠিক মায়া টান এসব কিছু না।আমি সত্যি খুব ব্যস্ত মানুষ, রাজধানীর স্বনামধন্য একটি ভার্সিটির শিক্ষক। আরো কয়েকটা প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত আছি। নিজস্ব গবেষণার কাজ তো আছেই।আরো অনেক কিছু। ভাবালুকতার জন্যও সময় লাগে, কর্মঠ মানুষের জন্য এসব বিলাসিতা। তাও এলাম তার কারণ একটা এলাকার কৃতী সন্তানদের একটা সংবর্ধনা দেয়া হবে।আমিও তাদের মধ্যে একজন। অবশ্য এ জিনিস আমার কাছে নতুন কিছু না। তবে জেলা থেকে উঠে আসা দুইদুইজন মন্ত্রীও থাকবেন।আর ধরে নেয়া যায় এটা সেক্ষেত্রে খুব ছোট আকারে হচ্ছে না। তাছাড়া রাজনীতিতে আমার একটু আগ্রহ আছে, ভবিষ্যতে নামতেও পারি, সেজন্য যোগাযোগটা রাখা দরকার।সাতপাঁচ ভেবে অনেক জটিলতার মধ্যেও সময় নিয়ে চলে আসলাম। অনেক স্বার্থের হিসাব নিকাশ ছিল তবু এসে খারাপ লাগলো না। এত দিন পরে সব বদলে গিয়েছে। তাই-ই হয় । কিছুই চেনা যাচ্ছেনা। বড় বড় দোকানপাট, ফ্ল্যাট বাড়ি , পাকা রাস্তা, ছোটখাটো শহরই মনে হয়। সব সুবিধা অবশ্য নেই।

আসার পরে থেকে লোক দেখা করতে আসছে । বিকেলে বসে পেপারটা দেখছিলাম। কলিংবেল বাজলো । শুনলাম আমার একজন দর্শনার্থী এসেছে । আজকাল এসব পুরানো আলাপীদের সাথে কথা বলতে ভালোই লাগে। কেমন সমীহ নিয়ে ওরা থাকায় কথা বলে, এনজয় করি খুব।চা পানি দাও বলে ভাবতে লাগলাম আবার কে এল?

এবার যিনি এসেছেন তাকে মোটেই আশা করিনি ঠিকই। আমাদের বরকত মাস্টার। এখন চেহারায় কালের ও প্রগাঢ় দারিদ্রের ভাংচুর আরো অনেক স্পষ্ট তবু চেনা যায়। চোখে সেই পুরানো সততার ঝিলিক এখনও স্লান হয়নি, তাই ।তেমনই সরল প্রসন্ন দীপ্তি আছে, নালিশ নেই । পুরনো কৃতী ছাত্রকে দেখতে এসেছেন। চেহারায় সমীহ না বরং একটা গর্ব যা শুধু একজন শিক্ষককেই মানায়। আমার কথাই হড়বড় করে বলে গেলাম, উনি কিছু জানতে চাইলেন , কিছু নিজের থেকে বললাম। সামাজিক সৌজন্য বিনিময় হলো। উনার কথা বেশি জিজ্ঞেস করিনি ।বলতেও দেখলাম তাঁর অনীহা। কথাবার্তা শেষে বিদায় নিলেন স্যার। মনে পুরানো দিনের রেশ থেকে গেল। এই মানুষটার কাছে আমি অনেক ঋণী।

পরের দিন একটু হাঁটতে বের হয়েছিলাম। তখনই ফোনটা আসলো। কানে ঠেকালাম।
' জি বলুন। '
---
'প্রশ্ন পর্যন্ত দিয়ে দিচ্ছি আর মাত্র পাঁচ লাখও দিতে পারবেন না? '
---
' সারাটা জীবন সেট হয়ে যাবে ওর।তাও এমন ঝোলাঝুলি, আলু পটলের বাজার পেয়েছেন নাকি? এর নিচে নামতে পারবো না '

বলে রেখে দিলাম। শুধু মাস্টারির পয়সায় ঢাকায় এত গুলো বাড়ি গাড়ি করা যায় না। ঠিক মতো ভালোভাবে বেঁচে থাকাই অসম্ভব।একারণেই সচরাচর ভাইভায় একটু আধটু হেল্প আমি করে থাকি। কয়েকটা নাম্বার দিয়ে দিলে ছাত্রদেরও লাভ আমারও । সেখানে প্রশ্ন দিয়ে দেয়া মানে অনেক কিছু। এতবড় একটা কাজে মানুষ যদি এমন ছ্যাঁচড়ের মত দরাদরি করে তাহলে কেমনটা লাগে? মনটা তিক্ত হয়ে গেছে।এমন সময় এলাকার ছেলে সাঈদকে প্রায় দৌড়ে আসতে দেখলাম। কি হয়েছে? বরকত স্যারের ছেলে মারা গেছে। বরকত স্যার আমাদের একজন বিশেষ মানুষ, এখনও পর্যন্ত সম্মান ও শ্রদ্ধাটুকু বজায় আছে। সাঈদ , স্যারেরই একজন ছাত্র ছিলো, রিটায়ার করার আগে শেষ ব্যাচ।বেশ বিপর্যস্ত। ভালো করে সুস্থির হতে জিজ্ঞাসা করলাম ঘটনা। স্যারের ছেলে ড্রাগ অ্যাডিক্ট ছিল, সাঈদের সহপাঠীও বটে। সারা জীবন এত ছেলে মানুষ করলেন তবু নিজের ছেলেকে বাঁচাতে পারেন নি স্যার। নষ্ট হয়ে গেল। পড়ে পড়ে নেশা ভাং আর ঘরের শুধু খোলটুকু রেখে সব বেচে দিয়েছিল। কালকে রাতে থেকেই অবস্থা খারাপ আর আজ সব শেষ। একমাত্র ছেলের মৃত্যুতে মা শয্যাশায়ী। তাঁকে বড় শহরের হাসপাতালে নিতে হবে। ওরা সবাই মিলে এখন সেই তোড়জোড় করছে।

'কালকেই না স্যারের সাথে দেখা হলো? কই কিছু বলেন নি তো?' চমকে উঠলাম।

'না স্যার কাউকে কিছু বলেন না, জানি কারো কাছে তিনি হাত পাতবেন না। নইলে দেবার লোকের অভাব ছিল না।' সাঈদ ভারাক্রান্ত মনে বলে।

মন ভারী রেখে আমিও বাড়ি ফিরি । কেমন চাপ চাপ কষ্ট। আমার নিজের ভাবান্তরে নিজেরও অবাক লাগে। একবার মনে হয়, স্যার আমাদের একেবারে নিজের ছেলে ভাবতেন। হয়ত এক ছেলের যন্ত্রণায় কষ্ট পাচ্ছিলেন তাই বিশেষ করে কালকেই তিনি এসেছিলেন আমার কাছে। প্রাক্তন সফল ছাত্রের মধ্যে নিজের অক্ষমতার সান্তনা খুঁজতে চেয়েছিলেন। কিছু না, এ স্রেফ দুঃখ ভুলে থাকা, ভুলে যাওয়া। কারো সাইকোলজি বোঝার সাধ্য নেই আমার । মানুষের মন এক জটিল প্রহেলিকা। স্যারের সাথে দেখা করতে যাই। জানাজায় শরিক হই। মনটা স্যাঁতসেঁতে লাগছিল। আমার নিজের মনের এই নরম দিকটা নিজেরই অজানা ছিল। একটা চিন্তা এলো মনে ।লোক লাগালাম, খবরটা নিতে। খবর আসতে দেরী হয় না। বিকেলেই পেয়ে যাই। আমার প্রথম গুরু , স্বামী সন্তানহীনা রহিবু অনেক দিন ভুগে একদম একলা মারা গিয়েছেন।গ্রামের বাড়িতেই।


৪।
মোবাইলটা কেঁপে কেঁপে উঠছে। রহিবুর সংবাদে একটু নস্টালজিক হয়ে পড়েছিলাম। কেমন যেন মন খারাপ । অনেক কথা মনে পড়ছিলো।ফোন এসেছে, এই চিন্তা আমাকে আবার বর্তমানের শক্ত মাটিতে দাঁড় করিয়ে দিলো।

কথাটথা শেষ হয়।হ্যাঁ, ওরা পাঁচ লাখে রাজি , খুশি হই মনে মনে। এমন নগদ প্রাপ্তির খবরে কার না ভালো লাগে।এতক্ষণ জমে থাকা বিষাদের আবহাওয়াটা পাতলা হয়ে যায়। টাকাটার একটু জরুরী দরকার ছিল। শায়লা খুব করে ধরেছে একটা ডায়মন্ড সেটের জন্য। ছেলেরও কি কারণে জানি মালকড়ি লাগবে। কি ডিজে না কি জানি পার্টি দেবে। বারিধারার ফ্ল্যাটের বুকিংটা দেবার পরে হাত একেবারে খালি হয়ে গিয়েছিল। ভাবলাম আর মুচকি হাসলাম। আমার আজকের জীবনের পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষ, দুই শিক্ষকের কি হাল হলো শেষে! ধুঁকে ধুঁকে জীবন আর ধুঁকে ধুঁকে মরণ । আমার চেয়ে মানুষ হিসেবে দুইজনেই ভালো , কাজ করেছেন আমার চেয়ে অনেক বেশী নিষ্ঠার সাথে। তবু কি লাভ হলো? রহিবুকে তো কেউ কখনো শিক্ষকের মর্যাদাই দেবে না। তার পরিচয় হয়ে থাকবে কাজের বুয়ার। আর স্যারের নিজের জীবনটা ধ্বংসস্তুপ ছাড়া আর কিছুই বলা যায় না। আমিও শিক্ষক। যা কিছু নেই , তাকে আমার প্রাপ্য বলে কেড়ে নিতে শিখেছি। শিক্ষকের জীবন অমন হওয়া উচিৎ না, যেমন আমার শিক্ষকেরা কাটিয়েছেন। তবুতো সমাজ তাই চাপিয়ে দেয়। আমি, ড. শফী আজহার তা মেনে নিইনি। বাই হুক অর বাই ক্রুক। গল্পের নায়ক সৎ মানুষেরা হয়, বাস্তব জীবনে ভন্ডরা। আমারও , একজন শিক্ষকের যেভাবেই হোক সমাজের স্বচ্ছলভাবে, মর্যাদা নিয়ে বাঁচার অধিকার আছে। অন্য অনেক পেশার চেয়ে বেশি করেই আছে।আমি পেরেছি তা ,ওরা পারেনি। ন্যায় অন্যায় সুখ দুঃখ খুব আপেক্ষিক বিষয়। ওরা যদি ওদের বুকে শুধু আদর্শ নিয়ে পেটও ভরায় ভরাক , আমি বুঝে নেব আমার কড়া গন্ডা পাওনা।

কেন এসব ভাবছি? ভাবনাচিন্তা জরার লক্ষণ। আমি তো ফুরিয়ে যাই নি। দুর ছাই, বলে মন থেকে সব সরিয়ে দিলাম। যাই সংবর্ধনার স্পিচটা লিখে ফেলি।ওরা বিশেষ ভাবে বলেছে কিছু একটা বলতেই হবে। ছাত্ররা আসবে।শুনবে , উৎসাহ পাবে। কোটেশন দিয়ে দিয়ে একটা জবরদস্ত কিছু দাঁড় করাতে হবে, নইলে মান থাকবে না।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোজাম্মেল কবির লেখায় দক্ষতার ছাপ সুস্পষ্ট। আপনি অনেক ভালো করবেন। নিয়মিত আশা করছি। শুভ কামনা রইলো।
এফ, আই , জুয়েল অনেক সুন্দর একটি গল্প ।।
গোবিন্দ বীন ভাল লাগল,ভোট রেখে গেলাম।পাতায় আমন্ত্রন রইল।
মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইলো।
মোহাম্মদ সানাউল্লাহ্ আপনার সুন্দর ও সাবলীল গল্পটা পড়ে বেশ তৃপ্ত হলাম ! ভোটও দিয়ে গেলাম ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ,ভালো থাকবেন।
এশরার লতিফ সুন্দর, ভাবনাময় এবং সম্ভাবনাময় গল্প.
ছোট কিন্তু সুন্দর মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
Fahmida Bari Bipu গল্প-কবিতা'র পুরনো সংখ্যাগুলো নেড়ে চেড়ে পড়ি। কী ভীষণ সমৃদ্ধ ছিল অনেকের লেখা! বর্তমানের সংখ্যাগূলোতে একেবারেই কমে আসছে ভাল লেখার পরিমাণ। অনেকে স্রেফ একটা লেখা লিখে কোনরকম যাচাই বাছাই না করেই পাঠিয়ে দিচ্ছে। ফলে কমে আসছে এই সাইটের লেখার মান। এবার আসল কথায় আসি। খুব ভাল লাগল আপনার লেখা। অনেক যত্ন করে লিখেছেন। গুছিয়ে, বানানের প্রতি খেয়াল রেখে। গল্পের বক্তব্যও অত্যন্ত স্পষ্ট। যেটুকু খামতি তা লিখতে লিখতেই ঠিক হয়ে যাবে। অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।
খুব সুন্দর একটা মন্তব্য আপু। আমি ব্লগে লিখেছি ,কিন্তু এখানের পরিবেশ সেটার থেকে অনেক আলাদা। প্রতিযোগী বলেই অনেকে কপি পেষ্ট করে দায়সারা মন্তব্য করে যায়। আপনার মত একজনের কাছ থেকে এমন বিস্তারিত মতামত সেজন্য অনেক অনুপ্রেরনা জাগায়। অশেষ ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইলো।
ফয়সল সৈয়দ কিছুটা অবাক হলাম মন্তব্যে দিকে তাকিয়ে...। এত ভাল গল্প অথচ পাঠক নেই। শুভ কামনা আর ভোট রেখে গেলাম।
সুন্দর মন্তব্যে অনুপ্রেরণা পেলাম। অনেক ধন্যবাদ।

১৪ সেপ্টেম্বর - ২০১৫ গল্প/কবিতা: ১১ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪